দেবিদ্বার প্রতিনিধিঃ
দেবিদ্বার প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার মালিক সমিতির আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল’র আয়োজন করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্থানীয় ‘উৎসব কমিউনিটি সেন্টার’-এ দেবিদ্বার প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার মালিক সমিতির আয়োজনে ওই ইফতার মাহফিল ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।
দেবিদ্বার প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ মেজবাহ উদ্দিন খোকন’র সভাপতিত্বে এবং মা’মনি হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোঃ তাজুল ইসলাম’র সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ মোঃ মঞ্জুর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক এবিএম আতিকুর রহমান বাশার, দেবিদ্বার প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক মোঃ ময়নাল হোসেন, দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোশাররফ হোসেন টিটু, সততা ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার’র অর্থপেটিক ডাঃ গোলাম সারোয়ার, দেবিদ্বার হারভাঙ্গা হাসপাতাল’র পরিচালক ডাঃ মানসুরুল হক, হলি ল্যাব ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার’র পরিচালক মোঃ সফিকুল ইসলাম।
অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন, সেন্ট্রাল হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল আলিম, মডার্ন হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোঃ তমিজ উদ্দিন, দেবিদ্বার প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সোহেল রানা, স্কোয়ার হাসপাতালের ডিএমডি আবুল কালাম আজাদ, শিশুমাতৃ হাসপাতালের পরিচালক আনিসুর রহমান, মেডি কেয়ার হাসপাতালের পরিচালক মোঃ কামাল হোসেন, এ্যাপলো হাসপাতালের পরিচালক মোঃ আবুল কাসেম, ইসলামিয়া মেডিকেল সার্ভিসেস’র পরিচালক মোঃ মজিবুর রহমান, আল ইসলাম হাসপাতালের এমডি মোঃ নেয়াজ মোহাম্মদ, মুক্তি ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার’র এমডি মোঃ সাকিব, দেবিদ্বার সততা ডায়োগনেষ্টিক সেন্টারের এমডি মোঃ জসীম উদ্দিন, মেডিকমপ্লেক্স’র এমডি মোঃ তৌফিকুল ইসলাম রুবেল, ডক্টর্সল্যাব’র ডাঃ আক্তার হোসেন, মুন হাসপাতাল’র পরিচালক মোঃ আবু ইউছুফ, সাংবাদিক মোঃ শাহিদুল ইসলাম, সাংবাদিক শফিউল আলম রাজীব, দেবিদ্বার সেবা হাসপাতাল’র এমডি মোঃ কামাল হোসেন প্রমূখ। এছাড়াও বিভিন্ন প্রাইভেট হসপিটাল এন্ড ডায়োগনেষ্টিক সেন্টার’র কর্মকর্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স’র চিকিৎসক ও কর্মকর্তা, রাজনীতিক, সামাজিক সংগঠনের কর্মকর্তা ও সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
আলোচকরা বলেন, সাধারন মানুষের বিপদ এবং সংকটময় মুহুর্তে চিকিৎসক, হাসপাতাল এবং ডায়োগনেষ্টিক’রসেন্টারের স্মরনাপন্ন হন। সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের সেবাদানের এক মাত্র সুযোগ থাকে অফুরন্ত। এ সুযোগটাকে মানবিক মূল্যবোধ থেকে বিবেচনা না করে অনেকেই গলাকাটা ব্যবসা করেন। অযথা পরীক্ষা- নিরীক্ষার নামে সাধারন মানুষের পকেট কাটেন, যেটা ঠিক নয়। সে ক্ষেত্রে সাধারন মানুষকে অপ্রয়োজনীয় পরীক্ষা- নিরীক্ষা এবং ব্যবস্থাপত্রে নি¤œমানের ঔষধ না লিখার প্রতি জোর আহবান জানানো হয়।
Leave a Reply